1. newsshariful@gmail.com : Md shariful islam : Md shariful islam
  2. torikhossainbappy@gmail.com : Torik Hossain Bappy : Torik Hossain Bappy
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২:৫১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
টানা ৫ দিন পর চালু ইন্টারনেট খুলছে অফিস, সূচিতে পরিবর্তন গ্রেপ্তারের ভয়ে পালিয়েছে মাকসুদ চেয়ারম্যান  অর্থ সম্পদে শুভ ও নার্গিসের ধারে কাছেও নেই বাকি তিন প্রার্থী বাড়ি গাড়ি কিছুই নেই নার্গিস মাকসুদের চাঁনমারী মসজিদের স্থান পরিদর্শনে সেলিম ওসমান সরকারী আশ্রয় কেন্দ্রে সেলিম ওসমান, শিশু ও বৃদ্ধদের জন্য উপহার নিয়ে যাবেন বৃহস্পতিবার আমাদের সংগ্রামে ভিডিও প্রকাশের পর নবীগঞ্জ গালর্স স্কুলের সেই শিক্ষিকার সমাধান দিলেন সেলিম ওসমান রূপগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যানের সঙ্গে এলাকাবাসীর মতবিনিময় নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করছে মাকসুদ পরিবার, ক্যাম্প নির্মাণে বাধা থানায় অভিযোগ

পুলিশি হয়রানির বন্ধের দাবিতে বন্দর থানা ঘেরাও, ওসির অস্বীকার

আমাদের সংগ্রাম ডেস্ক
  • সংবাদ প্রকাশের সময়ঃ বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০২৪
  • ৫৪ জন্য পাঠক দেখেছে।

আমাদের সংগ্রাম ডেস্ক: পুলিশি হয়রানি বন্ধের দাবিতে বন্দর থানা ঘেরাও করেন বন্দর ১নং খেয়াঘাট সিএনজি স্ট্যান্ডের কয়েকশ সিএনজি চালকরা।

 

বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টা থেকে পোনে ১টা পর্যন্ত থানার ভেতরে ও থানার সামনে সড়কে অবস্থান নেন তারা। এসময় সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এসময় বন্দর থানার তদন্ত ওসি আবু বকর সিদ্দিক ও সিএনজি চালকদের মাঝে তর্কবিতর্ক হলে শ্রমিকরা থানার ভেতরেই উত্তেজিত হয়ে যায়। পরবর্তীতে ড্রাইভার সমিটির যুগ্ম সম্পাদক মোঃ নয়ন থানায় এসে ওসি তদন্ত আবু বকর সিদ্দিক, সেকেন্ড অফিসার সাইফুল আলম পাটোয়ারির সঙ্গে কথা বলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে। পরে থানার অফিসার ইনচার্জ গোলাম মোস্তফার সঙ্গে শ্রমিক নেতা নয়ন সহ ড্রাইভাররা কথা বলে সমাধান করলে সিএনজি চালকরা চলে যায়।

 

ড্রাইভার সমিটির যুগ্ম সম্পাদক মোঃ নয়ন অভিযোগ করে বলেছেন, সিএনজির গাড়ি চালকরা তাদের জীবিকা নির্বাহের জন্য গাড়ি চালিয়ে থাকেন। পুলিশ ডিউটি করার জন্য স্ট্যান্ড থেকে প্রতিদিন একটি করে সিএনজি দিলেও ২/৩টি সিএনজি নিয়ে যায়। যার কারণে সিএনজি চালকদের ক্ষিত হচ্ছে। সেই সাথে অর্থের সমস্যা হচ্ছে। তাছাড়া মদনগঞ্জ পুলিশ ফাঁড়িতেও একটি সিএনজি দিয়ে থাকি। তাদের সাথে ৫০০ টাকার কথা থাকলেও ৩০০ টাকা বা ২০০ টাকা দিয়ে থাকে পুলিশ। গতকাল রাতে স্ট্যান্ড থেকে দুইটি সিএনজি নিয়ে গেলে একটি থানায় আটকিয়ে রাখে এবং আরেকটি দিয়ে সারারাত্র ডিউটি করায়। সিএনজি চালকরা সারা দিন ডিউটি করে রাতে আবার নাইট ডিউটির জন্য পুলিশ নিয়ে যায়।

 

তিনিও আরও বলেন, গতকাল রাতে বন্দর থানার দারোগা বিল্লাল আমাকে ফোন দিয়ে থানায় ডেকে হাজত খানায় ঢুকিয়ে দেয়। কোন মামলা বা ওয়ারেন্ট নেই তবুও আমাকে ২ ঘন্টা হাজতে আটকে রাখে। পরবর্তী সময়ে ওসি সাহেব আমাকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হন। এরপরই আবারও রাতে দুইটি সিএনজি নিয়ে যায়। সকালে সিএনজি শ্রমিকেরা বিক্ষুব্ধ হয়ে আজ থানায় অবস্থান নেন। বন্দর থানা সিএনজি মালিক সমিতির দাবি পুলিশের এই অপকর্মের বিষয়টি যেনো বন্দর থানা ওসি দেখেন এবং ব্যাবস্থা নেন।

 

বন্দর থানার অফিসার ইনচার্জ গোলাম মোস্তফা জানান, থানা ঘেরাও করা হয়নি। সিএনজি চালকরা সকালে আসছিল তাদের কিছু দাবি দাওয়া নিয়ে। কথা বলে সমাধান করে দিয়েছি।

অনুগ্রহ করে আপনাদের ব্যক্তিগত সোশ্যাল মিডিয়া গুলিতে প্রকাশিত এই প্রতিবেদন টি শেয়ার করে আমাদের সাথেই থাকুন ধন্যবাদ।

এ জাতীয় আরও সংবাদ ক্যাটাগরি
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৪:০৪
  • ১২:০৮
  • ৪:৪৩
  • ৬:৪৯
  • ৮:১১
  • ৫:২৪