আমাদের সংগ্রাম ডেস্ক: নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওতাধীন বন্দর থানা আওয়ামী লীগের কমিটি না থাকায় এর প্রভাব পড়েছে রাজনৈতিক কর্মসূচিতে। এখন আর আগের মতো নেতাকর্মীর জড়ো করতে পারছে না দলটি।
এদিকে, আন্দোলন সংগ্রামে, দলীয় কর্মসূচিতে ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক খান মাসুদের ডাকে হাজার হাজার নেতাকর্মীরা জড়ো হয়।
বর্তমান সময়ে নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওতাধীন বন্দরে ৯টি ওয়ার্ডে আওয়ামীলীগের অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের উজ্জীবিত করে রেখেছে সাবেক এই নেতা খান মাসুদ।
বিএনপি-জামাত মুক্ত, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দূর্গ তৈরী করতে বন্দর থানা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক খান মাসুদকে চায় ৯টি ওয়ার্ডে নেতাকর্মীরা। এছাড়াও বন্দর থানা আওয়ামীলীগকে খান মাসুদের বিকল্প নেই বলে জানিয়েছে ৯টি ওয়ার্ডের নেতাকর্মীরা।
৯টি ওয়ার্ডের নেতাকর্মীরা জানান, শেখ হাসিনার উন্নয়ন ও জননেত্রী শেখ হাসিনা মানবতার মা। যে বন্দর থানা আওয়ামী লীগে আগে কর্মী পাওয়া যেতোনা। সেই বন্দরে ৯টি ওয়ার্ডে বিএনপি জামাতের দূর্গ ভেঙে তিনি নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাংসদ একেএম শামীম ওসমানের নির্দেশে তৃণমূলকে শক্তিশালী করতে বড় অবদান রেখেছিলেন। যা বন্দর থানার সকলে জানে।
সবই সম্ভব হয়েছে তার সততা ও যোগ্যতা দিয়ে। সাধারণ মানুষের কাতারে গিয়ে জামাত-বিএনপির ঘাঁটি ভেঙ্গে আওয়ামী লীগের ঘাঁটি তৈরীর কারণে।
সাবেক এই তুখোড় সাহসী ছাত্রলীগ নেতা, রাজপথের আন্দোলন সংগ্রামের সাহসী মুজিব সৈনিক, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মুজিবকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা ও নারাযণগঞ্জে আওয়ামীলীগের অভিভাবক শামীম ওসমানের নেতৃত্ব ও আদর্শে আদর্শিত ব্যক্তিত্ব খান মাসুদ।
৯টি ওয়ার্ডের নেতাকর্মীরা আরও জানান, খান মাসুদ একজন দক্ষ সংগঠক, তিনি দীর্ঘদিন ধরে ছাত্র রাজনীতির সিড়ি বেয়ে পরিপক্ক হয়ে উঠেছে। আওয়ামীলীগের কর্মসূচি বাস্তবায়নে হাজার হাজার নেতাকর্মীরা রাজপথে প্রকম্পিত করে থাকে।
এছাড়াও খান মাসুদ পুলিশী মামলার শিকার হয়েও দল ছেড়ে যাননি। লগি বৈঠার আন্দোলনে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। খান মাসুদ ত্যাগী ও কারা নির্যাতিত নেতা, দলের দু:সময়ে খান মাসুদের ভুমিকা অপরিসীম। তাই বন্দরের ৯টি ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত থানা আওয়ামীলীগকে আরও গতিশীল করতে খান মাসুদকে সাধারণ সম্পাদক পদে চায় ওয়ার্ডের নেতাকর্মীরা।