আমাদের সংগ্রাম ডেস্ক: বন্দরে আওয়ামীলীগ নেতা খান মাসুদের বিরুদ্ধে সাবেক বিএনপি নেতা ও উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী আতাউর রহমান মুকুল কতৃক মিথ্যা অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সাংবাদিক সম্মেলন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (৭মে) বিকেলে বন্দর ১নং খেয়াঘাটস্থ খান মাসুদের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এ সম্মেলন সম্পন্ন হয়।
খান মাসুদ বলেন, গতকাল স্বাধীনতা যুদ্ধে পরাজিত শক্তি ও নিশ্চিত পরাজিত চেয়ারম্যান প্রার্থী তার দুর্বলতা ঢাকতে আমার বিরুদ্ধে পত্র-পত্রিকায় প্রপাগাণ্ডা ও গুজব ছড়াচ্ছে। তার অভিযোগ তার কর্মী জনৈক শাহ আলমকে আমি গতকাল রাত ৮ টায় অপহরণ করেছি। যা একটি ডাহা মিথ্যা কথা ও গুজব। কেননা গতকাল আমি রশিদ ভাইয়ের অনুষ্ঠান নিয়ে ১০টা পর্যন্ত ঘারমোড়ায় অবস্থান করেছি। তার এধরণের অভিযোগ আমি ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করি। বস্তুত নির্বাচনে তার পরজয় নিশ্চিত দেখে তার মাথা নষ্ট হয়ে গেছে। আমার মনে হয় তিনি নিজেই নিজেদের কর্মী আত্মগোপনে রেখে নির্বাচনকে বানচালের চেষ্টা করছে। তাদের এই অপচেষ্টা কখনোই সফল হবেনা।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহন করেছে। বিভ্রান্তি দূর করতে দলীয় প্রতিকও সরিয়ে নিয়েছে।এবং নেতাকর্মীদের প্রভাব বিস্তার না করতে কঠোর নির্দেশ দিয়েছেন। আমরা তার নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করছি। আমরা যদি প্রভাব বিস্তার করতাম তাহলে স্বাধীনতা বিরোধিদের এই পর্যন্ত মাঠে থাকতে দিতাম না। অতএব কেউ গুজবে কান দিবেন না ইনশাআল্লাহ স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি রশিদ ভাই আগামীকাল জয়ের মালা পড়েই ঘরে ফিরবে।
এসময় খান মাসুদ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামীলীগের যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক হুমায়ুন কবির মৃধা, বন্দর থানা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি নাজমুল হাসান আরিফ, যুবলীগ নেতা ডালিম হায়দার, মোঃ মাসুম আহমেদ, শেখ মমিন, দেওয়ান মোহাম্মদ আলী প্রমূখ।