আমাদের সংগ্রাম রিপোর্টঃ নারায়ণগঞ্জে বন্ধ লঞ্চ শ্রমিকদের বকেয়া বেতন, বােনাস ও কাজ ফিরিয়ে দেয়া এবং লঞ্চ চলাচল চালুর দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করে বাংলাদেশ জাহাজী শ্রমিক ফেডারেশন।
নারায়ণগঞ্জ শীতলক্ষ্যা নদীতে কোলাঘাট আল আমিন এলাকায় কোষ্টার জাহাজ এমভি রুপসী-৯ এর ধাক্কায় যাত্রীবাহী লঞ্চ এমএল আফসার উদ্দিন এর ডুবে যায়।১০জন এর প্রান হানি ঘটনা ঘটে।
১৩ এপ্রিল বুধবার ২টায় নারায়ণগঞ্জ প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে বাংলাদেশ জাহাজ শ্রমিক ফেডারেশনে।
এরপর অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃক নারায়ণগঞ্জ হইতে সকল রুটের লঞ্চ চলাচল বন্ধ করে দেয়। তারপর থেকে লঞ্চ পরিবহন শ্রমিক ও কর্মচারীদের বেতন বন্ধ হয়ে যায়।
কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারন সম্পাদক, মোঃসবুজ শিকদার বলেন, সারাদেশে এরকম লঞ্চ আছে ৮শ এর মতো আর নারায়ণগঞ্জে আছে ৭০টি লঞ্চ যার এখন বন্ধ আছে। তাতে এলঞ্চ কাজ করা অনেক শ্রমিকরা এখন মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। সামনে ঈদ তাই সে বন্ধ সকল লঞ্চ আবারো চালু করা ও লঞ্চ মালিকদের সময় সীমা বেধে দিতে যাতে লঞ্চ এর আকার বড় করে যাত্রীদের সু ব্যবস্থা করে দিতে পারে।
যদি ঈদের আগে লঞ্চ চালু করা না হয় তাহলে সারাদেশে যদি লঞ্চ চলাচল বন্ধ করে দেয় জাহাজী শ্রমিকরা তাহলে তার সব দোষ কিন্তু আপনাদের নিতে হবে যারা লঞ্চ বন্ধ রাখার আদেশ দিয়েছে।
ছোট লঞ্চ গুলা বন্ধ থাকায় নৌ -পথে যাত্রীরা এখন ছোট ট্রলারে করে শীতলক্ষ্যা আবারো ঘটতে পারে ছোট বড় দুর ঘটনা।